স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা ১ম অধ্যায় সমাধান (PDF) ৭ম শ্রেণি - নিরাপদ ও সুষম খাবার খাই, সুস্থ সবল জীবন পাই

7
ফেইসবুকে আমাদের সকল আপডেট পেতে Follow বাটনে ক্লিক করুন।




নিরাপদ ও সুষম খাবার খাই, সুস্থ সবল জীবন পাই - ৭ম শ্রেণির বই স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা ১ম অধ্যায় সম্পূর্ণ সমাধান - Health Protection chater 1 full solution (PDF)

স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা ১ম অধ্যায় সমাধান (PDF) ৭ম শ্রেণি  - নিরাপদ ও সুষম খাবার খাই, সুস্থ সবল জীবন পাই

৭ম শ্রেণি স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা ১ম অধ্যায় সমাধান (PDF) 

সপ্তম শ্রেণির মাধ্যমিক/দাখিলের 
নতুন বই ২০২৩
বিষয়: স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা 
প্রথম অধ্যায়: নিরাপদ ও সুষম খাবার খাই, সুস্থ সবল জীবন পাই
সকল প্রশ্নের সমাধান

সপ্তম শ্রেণির ফেইসবুক স্টাডি গ্রুপে নিচের লিংক থেকে জয়েন করে নিন। সেখানে আমি প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয়ের সমাধান ও ছকসমূহ পূরণ করে দিয়ে দিব। আর আপনাদের বিভিন্ন সমস্যা ও বাড়ির কাজ গুলো সেখানে পোষ্ট করবেন। আমি সেগুলো দেখব এবং ভুল থাকলে কারেকশন করে দিব।
ফেইসবুক স্টাডি গ্রুপ লিংক:  Click Here

রোগবালাইমুক্ত থাকতে আমাদের কাজ

১। প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে দুই অথবা তিন কি.মি হাঁটতে হবে।। গোসল করে প্রার্থনা করতে হবে। এতে মন এবং প্রাণ সতেজ থাকবে। 
২। সব সময় সোজা হয়ে বসুন কারণ সোজা হয়ে বসলে শরীরের জন্য উপকার হয়।
৩। যখনই খাবার গ্রহন করবেন তখনই ভালো করে খাবার চিবি খেলে খাবারের পচন প্রক্রিয়া ঠিক থাকবে।
৪। মোটা হওয়ার প্রধান কারণ হলো তৈলাক্ত এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া। তাই এ ধরনের খাবার খুব কম খাওয়া ভালো।
৫। বেশিরভাগ সময় হেঁটেই কাজ করুন। এেত পায়ের মাংসপেশীর ব্যায়াম হবে।
৬। বেশি বেশি পরিমাণে সবুজ শাক সবজি। ফলমূল খাওয়া ও রোগ প্রতিরোধ এর কাজ করে। 
৭। সম্ভব হলে প্রতি সপ্তাহে একদিন । রোজা রাখার চেষ্টা করবে। কারণ এতে করে শরীরের খাবার ক্ষমতা বজায় থাক ৮। নিজের সব কাজ নিজে নিজে করার চেষ্টা করতে হবে এবং অবশ্যই নিজেরকই করতে হবে।
৯। ব্যস্ত থাকাটা মন উভয়ের জন্য ভালো । তাই যতটা সম্ভব কাজে ব্যস্ত থাকার চেষ্টা করুন।
১০। শরীরের নিয়মিত যত্ন ও কেয়ার করুন।

আমাদের খাদ্য ও পুষ্টি

আমরা শ্রেণিতে বিভিন্ন খাদ্য উপাদানের উৎস ও পুষ্টিগুণ বিষয়ে উপস্থাপনা করেছি। এবার সেই তথ্যগুলোকে ব্যবহার করে নিজেদের তালিকার খাবারে খাদ্য উপাদানগুলো কেমন ছিল তা চিহ্নিত করি। সব ধরনের খাদ্য উপাদান ছিল কি না, কোন ধরনের উপাদান বেশি বা কম বা স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল বলে মনে করছি তা নিচের ছকে লিখি।

ওজনাধিক্য বা স্থূলতা : 

কারও দেহের ওজন ন্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেড়ে গেলে স্থূলতা বা ওজনাধিক্য দেখা দিতে পারে। সাধারণত অতিরিক্ত তেল-চর্বিজাতীয় খাবার, বাইরের ভাজাপোড়া খাবার, জাঙ্ক ফুড ইত্যাদি খাওয়ার কারণে আমাদের মধ্যে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ওজন আমাদের শরীরে নানা ধরনের রোগব্যাধি তৈরি করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি। এছাড়া আমাদের স্মরণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অতিরিক্ত ওজনের কারণে মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। তাই স্থূলতা প্রতিরোধে আমাদেরকে সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। অতিরিক্ত তেল-চর্বিজাতীয় র্বি খাবার, বাইরের ভাজাপোড়া খাবার, জাঙ্ক ফুড ইত্যাদি খাওয়া পরিহার করতে হবে।

ওজনস্বল্পতা : 

কারও দেহের ওজন স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কমে গেলে ওজনস্বল্পতা দেখা দিতে পারে। সাধারণত প্রয়োজনীয় সুষম খাদ্যের অভাবে ওজনস্বল্পতা হয়। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া খাবার নিয়ন্ত্রণ বা ডায়েটিং করতে গিয়েও আমাদের মধ্যে ওজনস্বল্পতা তৈরি হতে পারে। অতিরিক্ত ওজনস্বল্পতাও আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এর ফলে আমাদের শরীরে ভিটামিন ঘাটতি, রক্তশূন্যতা এবং হাড়ের ক্ষয় হতে পারে। এটি আমাদের কর্মক্ষ মতা কমিয়ে দিতে পারে, মানসিক ক্লান্তি তৈরি করতে পারে এবং স্বাভাবিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হতে পারে।

নিচের  পিডিএফে ৭ম শ্রেণি জীবন ও জীবিকা ২য় অধ্যায় সম্পূর্ণ সমাধান দেয়া হলো:



Post a Comment

7Comments
Post a Comment