ফেইসবুকে আমাদের সকল আপডেট পেতে Follow বাটনে ক্লিক করুন।
অণু পরমাণু - ৭ম শ্রেণি বিজ্ঞান অনুসন্ধানী পাঠ ২য় অধ্যায় সমাধান

অণু ও পরমাণু কাকে বলে?
পরমাণু: পরমাণু হচ্ছে মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা অর্থাৎ যাকে আর ভাঙ্গা যায় না। যেমন: O, H, N
অণু: একাধিক পরমাণু পরস্পরের সাথে যুক্ত হয়ে যা গঠন করে তাকে অনু বলে। যেমন: H2O
মৌলিক পদার্থ কাকে বলে?
যে পদার্থ ভাঙলে সেই পদার্থছাড়া অন্য কোনো পদার্থ পাওয়া যায় না তাকে মৌলিক পদার্থবলে।
সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ১১৮টি মৌলিক পদার্থ পাওয়া গেছে কিংবা ল্যাবরেটরিতে তৈরি হয়েছে। কিন্তু ৯৮টির বাইরে যে ২০টি মৌলিক পদার্থ আছে সেগুলো কৃত্রি মভাবে তৈরি হয়েছে এবং প্রকৃতিতে সেগুলোর পরিমাণে এত কম যে সেগুলো বিবেচনা করা না হলেও খুব ক্ষতি হবে না।
আরো পড়ুন:
কয়েকটি পরিচিত মৌলিক পদার্থ
হাইড্রোজেন |
Hydrogen |
অক্সিজেন |
Oxygen |
লোহা |
Iron |
সোনা |
Gold |
রুপা |
Silver |
কার্বন |
Carbon |
ক্লোরিন |
Chlorine |
অ্যালুমিনিয়াম |
Aluminium |
যৌগিক পদার্থ কাকে বলে?
যৌগিক পদার্থ: যে সকল পদার্থকে ভাঙলে দুই বা দুইয়ের মৌলিক পদার্থ পাওয়া যায় সেগুলোকে যৌগিক পদার্থ বলে।
ইলেকট্রন, প্রোটন এবং নিউট্রন কি?
ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন হচ্ছে পরমাণুর স্থায়ী মূল কণিকা। এখন আমরা ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন এদের সঙ্গা এবং বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করবো।
ইলেকট্রন (e–): সকল মৌলের পরমাণুর গঠনে উপস্থিত একটি সাধারণ মূল কণিকা। মৌল এবং যৌগসমূহের ধর্মাবলী প্রধানত কক্ষপথে ইলেকট্রনের বিন্যাসের উপরই নির্ভর করে।
প্রোটন: ইলেক্ট্রনের মত প্রোটনও সকল মৌলের পরমাণুর একটি সাধারণ মূল কণিকা। এটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে বা কেন্দ্রে থাকে। হাইড্রোজেন পরমাণুর কক্ষপানে বিরাজিত একমাত্র ইলেকট্রনটি অপসারণ করলে যে ধনাত্মক বিদ্যুৎবাহী কণা অবশিষ্ট থাকে তাকেই প্রোটন বলা হয়।
নিউট্রন: ইলেকট্রন ও প্রোটনের মত নিউট্রন ও পরমাণুর সাধারণ মূল কণিকা, এটি পরমাণুর নিউক্লিয়াসে অবস্থান করে। ব্যতিক্রম হল হাইড্রোজেন। হাইড্রোজেন পরমাণুর নিউক্লিয়াসে কোন নিউট্রন থাকে না তবে হাইড্রোজেনের আইসোটোপ গুলোতে নিউট্রন পাওয়া যায়।
পরমাণু্র গঠন
ইলেকট্রন, প্রোটন আর নিউট্রন দিয়ে তৈরি মৌলিক পদার্থের সবচেয়ে ছোট একক হচ্ছে পরমাণু।
পরমাণুগুলো এত ছোট যে তোমরা কখনই সেগুলো দেখতে পাও না, কিন্তু যদি দেখার উপায় থাকতো তাহলে দেখতে পরমাণু গুলোর মাঝখানে আছে প্রোটন আর নিউট্রন দিয়ে তৈরি খুবই ছোট একটি নিউক্লিয়াস এবং সেটিকে ঘিরে ঘুরছে ইলেকট্রন!
নিচের ছবিতে পরমাণুর গঠন দেওয়া হলো-
পরমাণুর গঠন চিত্র |
- পরমাণুর কেন্দ্রে থাকে নিউক্লিয়াস।
- নিউক্লিয়াসে প্রোটন এবং নিউট্রন থাকে।
- প্রোটন (+) ধনাত্মক চার্জযুক্ত এবং নিউট্রন নিরপেক্ষ।
- নিউক্লিয়াসকে কেন্দ্র করে ইলেক্ট্রন ঘুরতে থাকে।
- ইলেক্ট্রন এর চার্জ ঋণাত্নক(-)।
- ইলেক্ট্রন গুলো প্রোটন বা পারমাণবিক সংখ্যা অনুযায়ী বিভিন্ন কক্ষপথে ঘুরতে থাকে কক্ষপথগুলোকে বলা হয় শক্তিস্তর।
- পরমাণুর ভর বলতে নিউট্রন বা প্রাটনের ভরকে বুঝায় ইলেক্ট্রনের ভর খুবই নগন্য।
চলো এবার ১১৮ টি মৌল গুলো সম্পর্কে জানা যাক:
১১৮ টি মৌলের পূর্ণ তালিকা
পারমাণবিক সংখ্যা |
মৌলের নাম | প্রতীক |
---|---|---|
১ | হাইড্রোজেন | H |
২ | হিলিয়াম | He |
৩ | লিথিয়াম | Li |
৪ | বেরিলিয়াম | Be |
৫ | বোরন | B |
৬ | কার্বন | C |
৭ | নাইট্রোজেন | N |
৮ | অক্সিজেন | O |
৯ | ফ্লোরিন | F |
১০ | নিয়ন | Ne |
১১ | সোডিয়াম | Na |
১২ | ম্যাগনেসিয়াম | Mg |
১৩ | অ্যালুমিনিয়াম | Al |
১৪ | সিলিকন | Si |
১৫ | ফসফরাস | P |
১৬ | সালফার | S |
১৭ | ক্লোরিন | Cl |
১৮ | আর্গন | Ar |
১৯ | পটাশিয়াম | K |
২০ | ক্যালসিয়াম | Ca |
২১ | স্ক্যান্ডিয়াম | Sc |
২২ | টাইটেনিয়াম | Ti |
২৩ | ভ্যানাডিয়াম | V |
২৪ | ক্রোমিয়াম | Cr |
২৫ | ম্যাঙ্গানিজ | Mn |
২৬ | লোহা | Fe |
২৭ | কোবাল্ট | Co |
২৮ | নিকেল | Ni |
২৯ | তামা | Cu |
৩০ | দস্তা | Zn |
৩১ | গ্যালিয়াম | Ga |
৩২ | জার্মেনিয়াম | Ge |
৩৩ | আর্সেনিক | As |
৩৪ | সেলেনিয়াম | Se |
৩৫ | ব্রোমিন | Br |
৩৬ | ক্রিপ্টন | Kr |
৩৭ | রুবিডিয়াম | Rb |
৩৮ | স্ট্রনশিয়াম | Sr |
৩৯ | ইট্রিয়াম | Y |
৪০ | জারকোনিয়াম | Zr |
৪১ | নাইওবিয়াম | Nb |
৪২ | মলিবডিনাম | Mo |
৪৩ | টেকনিসিয়াম | Tc |
৪৪ | রুথেনিয়াম | Ru |
৪৫ | রোডিয়াম | Rh |
৪৬ | প্যালেডিয়াম | Pd |
৪৭ | রূপা | Ag |
৪৮ | ক্যাডমিয়াম | Cd |
৪৯ | ইন্ডিয়াম | In |
৫০ | টিন | Sn |
৫১ | অ্যান্টিমনি | Sb |
৫২ | টেলুরিয়াম | Te |
৫৩ | আয়োডিন | I |
৫৪ | জেনন | Xe |
৫৫ | সিজিয়াম | Cs |
৫৬ | বেরিয়াম | Ba |
৫৭ | ল্যান্থানাম | La |
৫৮ | সিরিয়াম | Ce |
৫৯ | প্রাসিওডিমিয়াম | Pr |
৬০ | নিওডিমিয়াম | Nd |
৬১ | প্রমিথিয়াম | Pm |
৬২ | সামেরিয়াম | Sm |
৬৩ | ইউরোপিয়াম | Eu |
৬৪ | গ্যাডালিনিয়াম | Gd |
৬৫ | টারবিয়াম | Tb |
৬৬ | ডিসপ্রোজিয়াম | Dy |
৬৭ | হোলমিয়াম | Ho |
৬৮ | আরবিয়াম | Er |
৬৯ | থুলিয়াম | Tm |
৭০ | ইটারবিয়াম | Yb |
৭১ | লুটিশিয়াম | Lu |
৭২ | হ্যাফনিয়াম | Hf |
৭৩ | ট্যান্টালাম | Ta |
৭৪ | টাংস্টেন | W |
৭৫ | রিনিয়াম | Re |
৭৬ | অসমিয়াম | Os |
৭৭ | ইরিডিয়াম | Ir |
৭৮ | প্লাটিনাম | Pt |
৭৯ | সোনা | Au |
৮০ | পারদ | Hg |
৮১ | থ্যালিয়াম | Tl |
৮২ | লেড | Pb |
৮৩ | বিজমাথ | Bi |
৮৪ | পোলোনিয়াম | Po |
৮৫ | অ্যাস্টাটিন | At |
৮৬ | রেডন | Rn |
৮৭ | ফ্র্যান্সিয়াম | Fr |
৮৮ | রেডিয়াম | Ra |
৮৯ | অ্যাক্টিনিয়াম | Ac |
৯০ | থোরিয়াম | Th |
৯১ | প্রোট্যাক্টিনিয়াম | Pa |
৯২ | ইউরেনিয়াম | U |
৯৩ | নেপচুনিয়াম | Np |
৯৪ | প্লুটোনিয়াম | Pu |
৯৫ | অ্যামারিসিয়াম | Am |
৯৬ | কুরিয়াম | Cm |
৯৭ | বার্কিলিয়াম | Bk |
৯৮ | ক্যালিফোর্নিয়াম | Cf |
৯৯ | আইনস্টাইনিয়াম | Es |
১০০ | ফার্মিয়াম | Fm |
১০১ | মেন্ডেলিভিয়াম | Md |
১০২ | নোবেলিয়াম | No |
১০৩ | লরেনসিয়াম | Lr |
১০৪ | রাদারফোর্ডিয়াম | Rf |
১০৫ | ডুবনিয়াম | Db |
১০৬ | সিবোর্গিয়াম | Sg |
১০৭ | বোহরিয়াম | Bh |
১০৮ | হ্যাসিয়াম | Hs |
১০৯ | মাইটনেরিয়াম | Mt |
১১০ | ডার্মস্টাটিয়াম | Ds |
১১১ | রান্টজেনিয়াম | Rg |
১১২ | কোপার্নিসিয়াম | Cn |
১১৩ | নিহোনিয়াম | Nh |
১১৪ | ফ্লিরোভিয়াম | Fl |
১১৫ | মস্কোভিয়াম | Mc |
১১৬ | লিভারমোরিয়াম | Lv |
১১৭ | টেননেসিন | Ts |
১১৮ | ওগানেসন | Og |
পারমাণবিক সংখ্যা কাকে বলে?
পারমাণবিক সংখ্যা: রসায়ন ও পদার্থ বিদ্যায় কোনো পরমাণুর কেন্দ্রে প্রোটনের সংখ্যাকে পারমাণবিক সংখ্যা বলে।
পর্যন্ত ১১৮টি মৌলিক পদার্থ পাওয়া গেছে। এই ১১৮ টি মৌলিক পদার্থের রয়েছে ১১৮টি ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু।
ইলেকট্রন বিন্যাস কাকে বলে?
ইলেকট্রন বিন্যাস: কোনো পরমাণুর ইলেকট্রন তার শক্তিস্তরে বা অরবিটালে কিভাবে বিন্যাস্ত থাকে তার প্রকাশকেই ইলেকট্রন বিন্যাস বলে।
আমরা বলেছি একটা পরমাণুর নিউক্লিয়াসে যে কয়টি প্রোটন থাকে বাইরে ঠিক ততগুলো ইলেকট্রন থাকে। ইলেকট্রনগুলো আসলে মোটেও এলোমেলোভাবে থাকে না, সেগুলো নিউক্লিয়াস থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে নির্দিষ্ট কক্ষপথে থাকে। তবে এক কক্ষপথে একটি মাত্র ইলেকট্রন থাকে না, আরো বেশি সংখ্যক থাকে।
তেজস্ক্রিয়তা কাকে বলে?
তেজস্ক্রিয়তা: কয়েকটি বিশেষ ধরনের নিঃসরণ করে ভারী নিউক্লিয়াসগুলি স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভেঙে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে তেজস্ক্রিয়তা বলে।
এখন পর্যন্ত ১১৮টি পরমাণু পাওয়া সম্ভব হয়েছ্ তার ভেতর ৯৮টি স্থিতিশীল, অন্যগুলো কৃত্রিমভাবে তৈরি এবং সেগুলো অস্থিতিশীল। আমরা যখন একটি পরমাণুকে অস্থিতিশীল বলি, তখন বুঝিয়ে থাকি তার নিউক্লিয়াসটি অস্থিতিশীল।
আমরা জানি যে, প্রচণ্ড বৈদ্যুতিক বিকর্ষণের জন্য শুধু প্রোটন দিয়ে নিউক্লিয়াস তৈরি হতে পারে না। তার মধ্যে প্রায় সমান সংখ্যক কিংবা আরো বেশি নিউট্রন থাকতে হয়। তারপরেও অনেক সময় নিউক্লিয়াসগুলো স্থিতিশীল হয় না; এবং নানা ধরনের রশ্মি বিকরণ করে। এই ধরনের নিউক্লিয়াসগুলোকে আমরা তেজস্ক্রিয় নিউক্লিয়াস বলে থাকি। নিউক্লিয়ার বোমার বিস্ফোরণের সময় এই ধরনের তেজস্ক্রিয় রশ্মি বের হয়ে মানুষের জীবনের ভয়াবহ সর্বনাশ করে থাকে।
পরিবাহী, অপরিবাহী ও অর্ধপরিবাহী কি?
পরিবাহী: যে সকল পদার্থ বা পরমাণুর মধ্য দিয়ে সহজে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে তাকে পরিবাহী বলে। যেমন: তামা, সোনা, রূপা।
অপরিবাহী: যে সকল পদার্থ বা পরমাণুর মধ্য দিয়ে সহজে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না তাকে অপরিবাহী বলে। যেমন: রাবার, কাঠ ইত্যাদি।
অর্ধপরিবাহী: যে সকল পদার্থ বা পরমাণু একই সাথে পরিবাহী ও অপরিবাহীর মতো আচারণ করে তাকে অর্ধ-পরিবাহী বলে । যেমন: সিলিকন।
নিষ্ক্রিয় পরমাণু কি?
নিষ্ক্রিয় পরমাণু: যে সকল পরমাণু ইলেক্ট্রন গ্রহণ বা ত্যাগ করে না অর্থাৎ অন্য পরমাণুর সাথে যুক্ত হতে চায় না তখন তাকে নিষ্ক্রিয় পরমাণু বলে। যেমন: Ne, Arসক্রিয় পরমাণু কি?
সক্রিয় পরমাণু: যে সকল পরমাণু ইলেক্ট্রন গ্রহণ বা ত্যাগ করে অন্য পরমাণুর সাথে যুক্ত হতে চায় তখন তাকে সক্রিয় পরমাণু বলে। যেমন: Cl, Na
Na এর ইলেক্ট্রন বিন্যাস = ২,৮,১
Cl এর ইলেক্ট্রন বিন্যাস= ২,৮,৭
অণুৃ কাকে বলে?
অণুৃ: দুই বা দুইয়ের অধিক পরমাণু যদি রাসায়নিক বন্ধনের মাধ্যমে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত থাকে, তাহলে সেটাকে অণু বলে।
অণু হচ্ছে কোনো পদার্থের ক্ষুদ্রতম একক, যাতে ঐ পদার্থের সকল গুণাগুণ বিদ্যমান থাকে।
বাংলা ভাষায় বর্ণমালা মাত্র ৫০টি ভিন্ন ভিন্ন বর্ণ কিন্তু এই ৫০টি বর্ণ দিয়ে অসংখ্য শব্দ তৈরি করা যায়। ঠিক একইভাবে মাত্র ১১৮টি ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু; কিন্তু সেগুলো দিয়ে অসংখ্য অণু তৈরি করা যায় এবং এই অণুগুলোই হচ্ছে পদার্থের ক্ষুদ্রতম একক, যেখানে যৌগিক পদার্থের সব গুণাবলি আছে।
কঠিন, তরল ও গ্যাস কি?
কঠিন পদার্থ: একটি কঠিন পদার্থের অণুগুলি শক্তভাবে প্যাক করা হয় এবং সর্বনিম্ন পরিমাণ গতিশক্তি ধারণ করে।
তরল পদার্থ : একটি তরল একটি প্রায় অসংকোচনীয় তরল যা তার পাত্রের আকারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিন্তু চাপ নির্বিশেষে একটি (প্রায়) ধ্রুবক আয়তন বজায় রাখে।
গ্যাসীয় পদার্থ: একটি গ্যাস হল পদার্থের একটি নমুনা যা যে পাত্রে এটি সংরক্ষণ করা হয় তার আকৃতির সাথে সামঞ্জস্য করে এবং অভিকর্ষের প্রভাবে এবং পাত্রে পদার্থের পরিমাণ নির্বিশেষে পাত্রের ভিতরে একটি অভিন্ন ঘনত্ব অর্জন করে।
ধাতু ও অধাতু কাকে বলে?
ধাতু: যে সকল পদার্থ চকচকে, আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ করে এবং তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী সেগুলোকে ধাতু বলে। যেমন: স্টিল, লোহা, তামা ইত্যাদি।
অধাতু: যে সকল পদার্থ অ-চকচকে, ভঙ্গুর · আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ করে না এবং তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী নয় সেগুলোকে অধাতু বলে। যেমন: কাঠের বস্তু, প্লাস্টিকের বস্তু, কাপড় ইত্যাদি।
অনুশীলনী ২১ পৃষ্ঠার সমাধান
১। ১ চা চামুচে আনুমানিক ১ সিসি পদার্থ আঁটে। এক লিটার পানির ভর এক কেজি কাজেই ১ সিসি পানির ওজন ১ গ্রাম। তাহলে অনুমান করতে পারবে এক চা চামচ পানির নিউক্লিয়াসের ভর কত?
২। তুমি যদি পারমাণবিক সংখ্যা ১১৯ নম্বর পরমাণুটি আবিষ্কার করতে পারো তাহলে তার নাম কি দিবে? কেন?
এই উত্তর গুলো লিখে সমাধান করে দিলে অনেকেই বুঝবেন না। তাই এই প্রশ্ন গুলোর সমাধানের ভিডিও ক্লাসটি দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।