ফেইসবুকে আমাদের সকল আপডেট পেতে Follow বাটনে ক্লিক করুন।
অর্থ বুঝে বাক্য লিখি - ৭ম শ্রেণি বাংলা ৩য় অধ্যায় সমাধান ৪র্থ পরিচ্ছেদ: যতিচিহ্ন - Ortho Buje Bakko Likhi - Class 7 bangla chapter 3 Solution Lesson 4

সম্পূর্ণ উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
অর্থ বুঝে বাক্য লিখি - ৭ম শ্রেণি বাংলা ৩য় অধ্যায় সমাধান (৩য় পরিচ্ছেদ)
৭ম শ্রেণির বাংলা ৩য় অধ্যায় ৩য় পরিচ্ছেদ:
যতিচিহ্ন
নিচের খালি ঘরগুলোতে যথাযথ বিরামচিহ্ন বসাও:
এক দেশে ছিল এক রাজা
লোকটিকে মুদি দোকান থেকে চাল ডাল ডিম আর আলু কিনতে দেখলাম
পারুল গল্প লেখে আমি কবিতা লিখি
আপনি কখন এলেন
বলো কী এই কলমের দাম একশ টাকা
ভালোমন্দ নিয়েই আমাদের সমাজ
আমার বড়ো চাচা যিনি মালয়েশিয়ায় ছিলেন গতকাল বাড়ি ফিরেছেন
প্রমিত ভাষার দুই রূপ কথ্য ও লেখ্য
মা বললেন তুমি দাঁড়াও আমি আসছি
সমাধান:
নিচের খালি ঘরগুলোতে যথাযথ বিরামচিহ্ন বসাও (মূল বইয়ের ৫০ নম্বর পৃষ্ঠা)
১. এক দেশে ছিল এক রাজা।
২. লোকটিকে মুদি দোকান থেকে চাল, ডাল, ডিম আর আলু কিনতে দেখলাম।
৩. পারুল গল্প লেখে, আমি কবিতা লিখি।
৪. আপনি কখন এলেন?
৫. বলো কী! এই কলমের দাম একশ টাকা?
৬. ভালো-মন্দ নিয়েই আমাদের সমাজ।
৭. আমার বড়ো চাচা; যিনি মালয়েশিয়ায় ছিলেন, গতকাল বাড়ি ফিরেছেন।
৮. প্রমিত ভাষার দুই রূপ; কথ্য ও লেখ্য।
৯. মা বললেন, ‘তুমি দাঁড়াও, আমি আসছি।
বুঝতে চেষ্টা করি
সহপাঠিদের সাথে আলোচনা করে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে বের করোঃ (মূল বইয়ের ৫০ নম্বর পৃষ্ঠা)
১. যতিচিহ্ন কেন ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বোঝার জন্য বাক্যের বিভিন্ন স্থানে প্রয়োজনীয় যতিচিহ্ন ব্যবহার করা হয়।
২. মুখের ভাষায় যতিচিহ্ন লাগে না কেন?
উত্তর: মানুষ যখন কথা বলে, তখন স্বাভাবিকভাবেই সে প্রয়োজনীয় স্থানগুলোতে বিরাম নেয়। তাই মুখের ভাষায় যতিচিহ্নের প্রয়োজন নেই।
৩. লেখার ভাষায় যতিচিহ্ন কেন দিতে হয়?
উত্তর: লেখক কী লিখেছেন তা স্পষ্টাভাবে বোঝার জন্য লেখার ভাষায় যতিচিহ্ন দিতে হয়।
৪. বাক্যের শেষে কোন কোন যতিচিহ্ন বসে?
উত্তর: বাক্যের শ্রেণি অনুযায়ী বাক্যের শেষে বিভিন্ন প্রকার যতিচিহ্ন বসে। যেমন-
- বিবৃতিমূলক বাক্যের শেষে (।) দাঁড়ি যতিচিহ্ন বসে।
- প্রশ্নবোধক বাক্যের শেষে (?) জিজ্ঞাসা যতিচিহ্ন বসে।
- আশ্চর্যবোধক বাক্যের শেষে (!) আবেগসূচক যতিচিহ্ন বসে।
৫. বাক্যের ভেতরে কোন কোন যতিচিহ্ন বসে?
উত্তর: বাক্যের ভেতরে বিভিন্ন প্রকার যতিচিহ্ন বসে। যেমন- কমা (,), কোলন (:), সেমি-কোলন (;), হাইফেন (-), ড্যাশ (—), উদ্ধারচিহ্ন (''), বিন্দু (.) ইত্যাদি।
৭ম শ্রেণি বাংলা ৩য় অধ্যায় সমাধান ৪র্থ পরিচ্ছেদ সমাধান
যতিচিহ্ন বসাই
নিচের অনুচ্ছেদে কিছু যতিচিহ্ন বসানো আছে, কিছু যতিচিহ্ন বসানো নেই। বাদ পড়া যতিচিহ্নগুলো বসিয়ে অনুচ্ছেদটি আবার লেখো: (মূল বইয়ের ৫৪ নম্বর পৃষ্ঠা)
আকমল স্যার সেদিন ক্লাসে এসে বললেন, শোনো ছেলে মেয়েরা, তোমাদের জন্য একটা খুশির খবর আছে
সব শিক্ষার্থী খুশির খবরটা শোনার জন্য তাঁর দিকে তাকিয়ে রইল। স্যার বললেন, স্কুল থেকে প্রতিটি শ্রেণিতে একটি করে
বুক-সেলফ দেওয়া হচ্ছে
বিনু বলল বুক-সেলফ দিয়ে কী হবে, স্যার?
স্যার বললেন, এই বুক-সেলফে আমরা নানা রকম বই রাখব। গল্প কবিতা প্রবন্ধ নাটক পছন্দমতো যে কোনো ধরনের বই আমরা রাখতে পারি।
শানু প্রশ্ন করল বইগুলো আমরা কোথায় পাব, স্যার
স্যার বললেন, তোমরা প্রত্যেকে একটি করে বই জমা দেবে সেসব বই এই সেলফে থাকবে। এভাবে আমরা একটি ক্লাসরুম লাইব্রেরি গড়ে তুলব এই সেলফ থেকে বই নিয়ে সবাই পড়তে পারবে।
মিতু খুশি খুশি গলায় বলল, বাহ্ দারুণ হবে
উত্তর: আকমল স্যার সেদিন ক্লাসে এসে বললেন, শোনো ছেলে-মেয়েরা, ‘তোমাদের জন্য একটা খুশির খবর আছে।'
সব শিক্ষার্থী খুশির খবরটা শোনার জন্য তাঁর দিকে তাকিয়ে রইল। স্যার বললেন, ‘স্কুল থেকে প্রতিটি শ্রেণিতে একটি করে
বুক-সেলফ দেওয়া হচ্ছে।'
বিনু বলল, ‘বুক-সেলফ দিয়ে কী হবে, স্যার?
স্যার বললেন, ‘এই বুক-সেলফে আমরা নানা রকম বই রাখব। গল্প কবিতা প্রবন্ধ নাটক পছন্দমতো যে কোনো ধরনের বই
আমরা রাখতে পারি'।
শানু প্রশ্ন করল, ‘বইগুলো আমরা কোথায় পাব, স্যার'?
স্যার বললেন, “তোমরা প্রত্যেকে একটি করে বই জমা দেবে, সেসব বই এই সেলফে থাকবে। এভাবে আমরা একটি ক্লাসরুম লাইব্রেরি গড়ে তুলব; এই সেলফ থেকে বই নিয়ে সবাই পড়তে
পারবে'।
মিতু খুশি-খুশি গলায় বলল, ‘বাহ্! দারুণ হবে।’
৭ম শ্রেণি বাংলা ৩য় অধ্যায় সমাধান ৪র্থ পরিচ্ছেদ সমাধান
যতিচিহ্ন ব্যবহার করে একটি অনুচ্ছেদ লিখি
একটি অনুচ্ছেদ লেখো যেখানে বিভিন্ন রকম যতিচিহ্নে ব্যবহার আছে: (মূল বইয়ের ৫৪ নম্বর পৃষ্ঠা)
একদেশে ছিল এক রাজা, তার নাম ইন্দ্রজিৎ । তিনি ছিলেন শান্তিপ্রিয়, প্রজাদরদী এবং মহানুভব। পাশাপাশি জ্ঞান-বুদ্ধিতেও তাঁর ছিল অনেক নাম-ডাক। যেহেতু তিনি প্রজাদের অনেক ভালোবাসতেন; প্রজারাও তাদের মহারাজকে প্রাণ দিয়ে ভালোবাসত। যার কারণে রাজ্যের যেকোন প্রয়োজনে রাজা ইন্দ্রজিৎ প্রজাদের পাশে পেতেন। কিন্তু হায়! রাজার ছোটভাই ছিলেন উচ্চাকাঙ্খী। সিংহাসন লাভে তার ছিল প্রচণ্ড লোভ। তার ষড়যন্ত্রে রাজ্যে বহিশত্রু আক্রমণ করে। এসময় রাজা ইন্দ্রজিৎ তার প্রজাদের ডেকে বলেন, ‘আজ আমাদের এ রাজ্যে বহিশত্রুর কুদৃষ্টি পড়েছে। তাই আমাদের এই মা-মাটি বাঁচাতে সকলকে একত্রিত হয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে।' তিনি প্রজাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে জানতে চান, ‘তোমরা কি দেশ রক্ষার এ যুদ্ধে আমার পাশে থাকবে?' তখন প্রজারা চিৎকার করে তাদের সমর্থনের কথা রাজার কানে পৌঁছে দেয়; রাজা এবং তার প্রজারা মিলে দেশরক্ষায় শত্রুর বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে। এতে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়—প্রচুর প্রাণহানি এবং সম্পদহানী ঘটে। কিন্তু তারপরেও রাজা ইন্দ্রজিৎয়ের যোগ্য নেতৃত্ব এবং প্রজাদের অসীম সাহসিকতায় তারা জয়লাভ করে। ফলে তাদের রাজ্য শত্রুমুক্ত হয়।
সম্পূর্ণ উত্তর পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
সপ্তম শ্রেণির ফেইসবুক স্টাডি গ্রুপে নিচের লিংক থেকে জয়েন করে নিন। সেখানে আমি প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয়ের সমাধান ও ছকসমূহ পূরণ করে দিয়ে দিব। আর আপনাদের বিভিন্ন সমস্যা ও বাড়ির কাজ গুলো সেখানে পোষ্ট করবেন। আমি সেগুলো দেখব এবং ভুল থাকলে সংশোধন করে দিব।
that was great . keep going.we support you
ReplyDeleteBng 3rd Chapter 5th poriched answers please 🙏
ReplyDelete